সেনা পরিবারের একজন সম্মানিত সদস্য ছিলেন অনারারি ক্যাপ্টেন (অব:) জহুরুল হক খন্দকার। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন প্রশিক্ষক হিসেবে সুপরিচিত ও জনপ্রিয় ছিলেন। সংযুক্ত ছবিতে তাঁকে দেখা যাচ্ছে বর্তমান সেনা প্রধান — তৎকালীন (২০১৬) বিজিবি প্রধান — জেনারেল আজিজ আহমেদের স্ত্রী বেগম দিলশাদ নাহার আজিজের সাথে। বেগম আজিজের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত সীমান্ত পরিবার কল্যাণ সমিতির জন্য অলাভজনক একটি ফাউন্ডেশনের পক্ষে অনুদানের চেক প্রদান করছিলেন ক্যাপ্টেন (অব:) জহুরুল।
কিছু দিন আগে সন্ত্রাসবাদের সাথে জড়িত থাকার বানোয়াট অভিযোগে একটি সাজানো মামলায় কারাগারে থাকা অবস্থায় মারা যান ক্যাপ্টেন (অব:) জহুরুল। অভিযোগ রয়েছে যে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আগে কয়েক মাস গুম করে রাখে প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর বা ডিজিএফআই। অবসরপ্রাপ্ত এই সেনাসদস্যকে গোপন হেফাজতে নির্মম নির্যাতনের অভিযোগও রয়েছে ডিজিএফআইর বিরুদ্ধে।
কিন্তু ঠিক কি কারণে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার হাতে গুম ও নির্যাতিত হলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন অনারারি ক্যাপ্টেন? এ বিষয়ে প্রখ্যাত ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানের একটি মন্তব্য প্রতিবেদন প্রকাশ করতে যাচ্ছে নেত্র নিউজ। ২৬শে ডিসেম্বর ইংরেজী ও বাংলায় প্রকাশিত হবে প্রতিবেদনটি। সাথে থাকবে অন্যান্য প্রতিবেদন, বিশ্লেষণ আর মতামত। আমাদের আপডেট পেতে নেত্র নিউজের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে সি ফার্স্ট করে রাখুন এখনই।